আকীদা - الصفحة 2

আকীদা - الصفحة 2

4- একদা আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লামের নিকট নয়জন অথবা আটজন অথবা সাতজন লোক ছিলাম। তিনি বললেন, “তোমরা কি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লামের কাছে বাই‘আত করবে না?” (হাদীসের বর্ণনাকারী বলেন) অথচ আমরা সদ্য বাই‘আতকারী ছিলাম। সুতরাং আমরা বললাম, ‘হে আল্লাহর রfসূল! আমরা তো আপনার কাছে বাই‘আত করেছি।’ পুনরায় তিনি বললেন, “তোমরা কি আল্লাহর রাসূলের কাছে বাই‘আত করবে না?” সুতরাং আমরা নিজেদের হাতগুলো বাড়িয়ে দিলাম ও বললাম, ‘হে আল্লাহর রfসূল! আমরা আপনার কাছে বাই‘আত করেছি।@ সুতরাং এখন কোন কথার ওপর আপনার কাছে বাই‘আত করব?’ তিনি বললেন, “এ কথার ওপর যে, তোমরা এক আল্লাহরই ইবাদত করবে এবং তাঁর সাথে কোনো কিছুকে শরীক করবে না, পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করবে এবং আল্লাহর আনুগত্য করবে।” আর একটি কথা তিনি চুপিসারে বললেন, “তোমরা লোকদের নিকট কিছু চাইবে না।”* অতঃপর আমি (বাই‘আত গ্রহণকারীদের) মধ্যে কিছু লোককে দেখেছি যে, তাঁদের কারো চাবুক যদি জমিনে পড়ে যেত, তাহলে তিনি কাউকে তা উঠিয়ে দিতে বলতেন না।

7- “আমাকে লোকেদের বিরুদ্ধে জিহাদ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে; যতক্ষণ না তারা সাক্ষ্য দিবে যে, আল্লাহ ছাড়া (সত্য) কোনো মাবূদ নেই এবং মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল। আর তাঁরা সালাত প্রতিষ্ঠা করবে ও যাকাত প্রদান করবে।* যখন তারা এ কাজগুলো সম্পাদন করবে, তখন আমার পক্ষ থেকে তাদের রক্ত (জান) ও মালের ব্যাপারে নিরাপত্তা লাভ করবে; কিন্তু ইসলামের হক ব্যতীত। আর তাদের হিসাব আল্লাহর ওপর ন্যস্ত হবে।”

25- “শক্তিশালী মুমিন দুর্বল মুমিন অপেক্ষা আল্লাহর কাছে অধিকতর উত্তম ও পছন্দনীয়। তবে তাদের প্রত্যেকের মধ্যেই কল্যাণ রয়েছে।* সুতরাং যা তোমাকে উপকৃত করবে, তার প্রতি তুমি আগ্রহী হও। এবং আল্লাহর কাছেই সাহায্য প্রার্থনা কর। তুমি কখনো অক্ষম হয়ো না। যদি তোমার কাছে কোন বিপদ আপতিত হয়। তাহলে এ কথা বলবে না: যদি আমি এমন এমন করতাম, তাহলে এমনটি হত না। বরং এ কথা বলবে:قَدَرُ اللهِ وَمَا شَاءَ فَعَلَ، ‘আল্লাহ তা’আলা যা নির্দিষ্ট করেছেন এবং যা চেয়েছেন তাই করেছেন।” কেননা لَوْ (যদি) বলা শয়তানের কাজকে খুলে দেয়।”

29- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুনাইনের উদ্দেশ্যে যখন যাত্রা শুরু করলেন, তখন তিনি মুশরিকদের একটি গাছের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। সেই গাছটিকে যাতু আনওয়াত’ বলা হতো। তারা এর মধ্যে তাদের অস্ত্রসমূহ লটকিয়ে রাখত। সাহাবীগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)। তাদের যাতু আনওয়াতের মতো আমাদের জন্য একটা যাতু আনওয়াতের ব্যবস্থা করুন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: “সুবহানাল্লাহ! এটা তো মূসা (আঃ)-এর উন্মাতের কথার মতো হলো। তারা বলেছিল, কাফিরদের যেমন অনেক উপাস্য রয়েছে তদ্রুপ আমাদের জন্যও একটি উপাস্য বানিয়ে দিন। [সূরা আল-আরাফ: ১৩৮] @সেই সত্তার শপথ যার হাতে আমার প্রাণ! তোমরা অবশ্যই তোমাদের পূর্ববর্তীগণের নীতি অবলম্বন করবে।”

31- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার কাছে এলেন, তখন আমি আমার একটি তাক পর্দা দিয়ে আবৃত করে রেখেছিলাম, যাতে জীবের ছবি ছিল। তিনি তা দেখতে পেয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং তার চেহারা বিবর্ণ হয়ে গেল। তিনি বললেন: হে আয়িশা!@ কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলার কাছে ঐ সকল লোক কঠিন আযাব ভোগ করবে, যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য প্রদর্শনে লিপ্ত হয়।”* আয়িশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেন: আমরা তখন সেটি কেটে ফেললাম এবং তা দিয়ে একটা বা দুটো বালিশ বনালাম।

32- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন ব্যক্তিকে বড় বা ছোট সেনা দলের অধিনায়ক নিয়োগ করে পাঠানোর সময় বিশেষভাবে তার জন্য আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বনের এবং তার সহ-যোদ্ধাদের সাথে উত্তম ব্যবহারের উপদেশ দিতেন। তিনি বলতেন, “তোমরা আল্লাহর নামে আল্লাহর পথে যুদ্ধ করো, যারা আল্লাহর সাথে কুফরী করে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো। তোমরা জিহাদ করো, বিশ্বাসঘাতকতা করো না, চুরি করো না, কারো অঙ্গহানি বা অঙ্গ বিকৃত করো না এবং শিশুদের হত্যা করো না। যখন তুমি শত্রু পক্ষের মুশরিকদের মুখোমুখী হবে, তখন তাদেরকে তিনটি বিষয়ের প্রতি আহবান জানাবে। তারা সেগুলোর যে কোন একটির প্রতি সাড়া দিলে তুমি তাদের থেকে তা কবুল করো এবং তাদেরকে আক্রমণ করা থেকে বিরত থাকো। ১. অতঃপর তুমি তাদেরাক ইসলামের দাওয়াত দাও। তারা যদি তা কবুল করে তবে তাদের পক্ষ থেকে তা মেনে নাও এবং তাদেরকে আক্রমণ করা থেকে বিরত থাকো। অতঃপর তাদেরকে স্বদেশ ছেড়ে মুহাজিরদের দেশে চলে আসার আহবান জানাও এবং তাদেরকে জানিয়ে দাও যে, তারা যদি এ কাজ করে তবে যেসব সুযোগ-সুবিধা মুহাজিরগন পাবে তারাও তা পাবে এবং মুহাজিরদের উপর যেসব দায়দায়িত্ব বর্তাবে তা তাদের উপরও বর্তাবে। তারা যদি (স্বদেশ ত্যাগ করতে) অসম্মত হয় তবে তাদের জানিয়ে দাও যে, তারা বেদুইন মুসলমানদের সমান মর্যাদা পাবে, তাদের উপর আল্লাহর সেই সব হুকুম জারি হবে যা মুমিন মুসলমানদের উপর জারী হয় এবং তারা গনীমত ও ফাই-এর কিছুই পাবে না, তবে যদি তারা মুসলমানদের সাথে মিলে জিহাদ করে। ২. তারা যদি ইসলামে দাখিল হতে অস্বীকার করে তবে তাদেরকে জিযয়া দিতে বলো। তারা যদি তা দেয় তবে তাদের নিকট থেকে তা গ্রহণ করো এবং তাদেরকে আক্রমণ করা থেকে বিরত থাকো। ৩. তারা যদি জিযয়া দিতেও অস্বীকার করে, তবে তুমি তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করো এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো। আর তুমি কোন দুর্গ অবরোধ করলে পর তারা তোমার নিকট আল্লাহর যিম্মাদারি এবং তোমার নবীর যিম্মাদারি লাভের আশা করলে তুমি তাদের জন্য আল্লাহর যিম্মাদারি এবং তোমার নবীর যিম্মাদারি দান করবে না, তবে তোমার নিজের জিম্মাদারী ও তোমার সাথীদের জিম্মাদারী দান করো। কারণ, তোমাদের নিজেদের ও তোমাদের সাথীদের যিম্মাদারি ভঙ্গ করা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের যিম্মাদারি ভঙ্গ করার চেয়ে তোমাদের জন্য অধিকতর সহজ। আর তুমি কোন দূর্গ অবরোধ করলে পর তারা তোমার নিকট আল্লাহর হুকুম মানতে চাইলে তুমি তাদেরকে আল্লাহর হুকুমের ওপর রাখবে না, বরং তোমার হুকুম মানতে বাধ্য করো, কারণ তুমি জান না তাদের ব্যাপারে তুমি আল্লাহর হুকুম সঠিকভাবে জানতে পারবে কি পারবে না।

36- নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন: @ বনী আদম আমাকে মিথ্যারোপ করেছে; অথচ এরূপ করা তার পক্ষে বৈধ নয়। আর সে আমাকে গালমন্দ করেছে; অথচ এরূপ করাও তার পক্ষে বৈধ নয়।* আমাকে তার মিথ্যারোপ করার একটি রূপ হচ্ছে, যেমন সে বলে: আমাকে পুনরায় উত্থিত করা হবে না, যেমন আমাকে প্রথমবার সৃষ্টি করা হয়েছে। অথচ দ্বিতীয়বার উত্থিত করা থেকে প্রথমবার সৃষ্টি করা বেশি কঠিন। আর আমাকে তার গালমন্দ হচ্ছে, যেমন তার কথা: আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন; অথচ আমি এক ও অমুখাপেক্ষী, আমি সন্তান জন্ম দিই না এবং আমাকেও জন্ম দেওয়া হয় নি, আর আমার সমকক্ষ কেউ নেই।”

40- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন:@ যে আমার কোনো অলীর সাথে শত্রুতা করবে, আমি তার সাথে যুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছি। আর আমি বান্দার উপর যা ফরয করেছি তার চেয়ে প্রিয় কোনো জিনিস নেই যার দ্বারা আমার নৈকট্য অর্জন করবে।* আর বান্দা নফল ইবাদত দ্বারা আমার নৈকট্য অর্জন করতে থাকে, এক সময় আমি তাকে মহব্বত করি। আর আমি যখন তাকে মহব্বত করি, আমি তার কানে পরিণত হই, যার দ্বারা সে শ্রবণ করে এবং তার চোখে পরিণত হই, যার দ্বারা সে দেখে এবং তার হাতে পরিণত হই যার দ্বারা সে স্পর্শ করে এবং তার পায়ে পরিণত হই, যার দ্বারা সে হাঁটে, আর যদি সে আমার নিকট প্রশ্ন করে, আমি অবশ্যই তাকে দিব, আর যদি আমার নিকট পানাহ চায়, আমি অবশ্যই তাকে পানাহ দিব, আমি যা করতে চাই সেটা করতে কোনো দ্বিধা করি না, যেরূপ দ্বিধা করি মুমিনের নফসকে গ্রহণ করতে। সে মৃত্যুকে অপছন্দ করে আর আমি তাকে কষ্ট দিতে অপছন্দ করি।”

46- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট (বাইআত করার উদ্দেশ্যে) (১০ জনের) একটি দল উপস্থিত হলেন। তিনি নয়জনের নিকট থেকে বাইয়াত নিলেন। আর মাত্র একজন লোকের নিকট হতে বাইআত নিলেন না। সকলে বললেন: ’হে আল্লাহর রাসূল! আপনি নয় জনের বাইআত গ্রহণ করলেন; কিন্তু এর করলেন না কেন?’ উত্তরে তিনি বললেন: “ওর দেহে কবচ-তাবীয রয়েছে তাই।” অতঃপর সে নিজ হাতে তা ছিঁড়ে ফেলল। সুতরাং তার নিকট থেকেও বাইআত নিলেন এবং বললেন:@ “যে ব্যক্তি কবচ-তাবীয লটকালো, সে শিরক করল।”

61- আলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা এক জানাযায় বাকীউল গারকাদ (কবর স্থানে) ছিলাম। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিকট এসে বসলেন এবং আমরাও তাঁর আশপাশে বসে গেলাম। তাঁর সাথে একটি ছড়ি ছিল, তিনি মাথা নীচু করে তা দিয়ে (চিন্তাগ্রস্তের মত) মাটিতে আঁক কাটতে লাগলেন। তারপর তিনি বললেন, “তোমাদের প্রত্যেকের জাহান্নামে ও জান্নাতে ঠিকানা লিখে দেওয়া হয়েছে।” সাহাবীরা বললেন, ‘হে আল্লাহর রসূল! তাহলে আমরা কি আমাদের (ভাগ্য) লিপির উপর ভরসা করব না?’ তিনি বললেন, “(না, বরং) তোমরা কর্ম করতে থাক। কেননা, প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য সে কাজ সহজ হয়, যার জন্য তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে।” এবং পুরো হাদীস উল্লেখ করেন। মুত্তাফাকুন আলাইহি

74- “সর্বশেষে যে ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে বের হয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে, তার সম্পর্কে অবশ্যই আমার জানা আছে। এক ব্যক্তি হামাগুড়ি দিয়ে (বা বুকে ভর দিয়ে) চলে জাহান্নাম থেকে বের হবে। তখন আল্লাহ আয্যা অজাল্লাহ বলবেন, ‘যাও জান্নাতে প্রবেশ কর।’ সুতরাং সে জান্নাতের কাছে এলে তার ধারণা হবে যে, জান্নাত পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। ফলে সে ফিরে এসে বলবে, ‘হে রব! জান্নাত তো পরিপূর্ণ দেখলাম।’ আল্লাহ আয্যা অজাল্লাহ বলবেন, ‘যাও, জান্নাতে প্রবেশ কর।’ তখন সে জান্নাতের কাছে এলে তার ধারণা হবে যে, জান্নাত তো ভরে গেছে। তাই সে আবার ফিরে এসে বলবে, ‘হে রব! জান্নাত তো ভরতি দেখলাম।’

88- “এ বিষয়টি (দীন ইসলাম ) অবশ্যই যেখানে রাত ও দিন পৌঁছে সেখানেই পৌঁছে যাবে। এ দীনকে প্রবেশ করানো ছাড়া গ্রাম ও শহরের কোন ঘরকে আল্লাহ ছাড়বেন না।* সম্মানীকে সম্মানের সাথে অথবা অসম্মানীকে অসম্মানের সাথে এ দীনকে প্রতিটি ঘরে পৌঁছাবেন। এমন সম্মান যার দ্বারা আল্লাহ ইসলামকে সম্মানীত করবেন এবং এমন অসম্মান যার দ্বারা আল্লাহ কুফরকে অসম্মান করবেন।* তামীম আদ-দারী বলতেন: এটি আমি আমার পরিবারের মধ্যে উপলব্ধি করেছি। তাদের মধ্যে যারা ইসলাম গ্রহণ করেছে তারা কল্যাণ, ইজ্জত ও সম্মান লাভ করেছে আর তাদের মধ্যে যারা কাফির ছিল, তারা বে ইজ্জতী, অপমান ও জিযিয়া বা করের আওতায় পড়েছে।”

92- একজন ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন: হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের কারো কারো অন্তরে এমন কিছুর উদ্রেক হয় -তিনি পরোক্ষভাবে জিজ্ঞাসা করলেন- যেগুলো মুখে উচ্চারণ করার থেকে তার কাছে (জ্বলন্ত) কয়লায় রূপান্তরিত হওয়া বেশি পছন্দনীয় মনে হয়। তখন তিনি বললেন: “আল্লাহই সবচেয়ে বড়, আল্লাহই সবচেয়ে বড়। @সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, যিনি শয়তানের ষড়যন্ত্রকে ওয়াসওয়াসার মাধ্যমে দুর্বল করে দিয়েছেন।”

94- “নিশ্চয় আল্লাহ কোন মুমিনের ভালোকাজের ব্যাপারে জুলুম করেন না*; দুনিয়াতেও তিনি তার পুরস্কার দিয়ে থাকেন আবার আখিরাতেও তার প্রতিদান দিবেন। পক্ষান্তরে কাফির ব্যক্তিকে তার ভালোকাজ, যেগুলো সে আল্লাহর জন্য করেনি, সেগুলোর কারণে খেতে দেন এভাবে সে আখিরাতে উপনীত হবে আর তখন তার এমন কোন ভালোকাজ অবশিষ্ট থাকবে না, যার বিনিময়ে তাকে পুরস্কার দেয়া হবে।”