إعدادات العرض
ইবাদাত বিষয়ক ফিকহ
ইবাদাত বিষয়ক ফিকহ
2- “খাবারের উপস্থিতিতে ও দু’টি খারাপ বস্তু আটকে রেখে কোনো সালাত নেই।”
5- “তোমরা গোফ কেটে ফেল (অর্থাৎ ঠোটের ওপর থেকে কেটে দাও) এবং দাড়ি ছেড়ে দাও (অর্থাৎ বড় হতে দাও)।”
7- “হে আল্লাহ! আমার কবরকে পূজনীয় মূর্তি বানিয়ে দিওনা।
9- “অযু নষ্ট হলে পুনরায় অযু না করা পর্যন্ত আল্লাহ তোমাদের কারো সালাত কবুল করবেন না।”
10- “মিসওয়াক মুখের পবিত্রতা অর্জনের উপকরণ ও আল্লাহর সন্তোষ লাভের উপায়।”
14- “তোমরা মৃতদেরকে গালি দিও না। কেননা তারা নিশ্চিতভাবে তাদের কৃতকর্মের ফল পেয়ে গেছে।”
15- “যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করলো সে আল্লাহর যিম্মাদারিতে থাকলো
17- “মহান আল্লাহ বলেন, খরচ কর, হে, আদম সন্তান ! আমিও খরচ করবো তোমার প্রতি।”
20- যে ব্যক্তি ‘আসরের সালাত ছেড়ে দেয় তার ‘আমল বিনষ্ট হয়ে যায়।”
23- “তোমরা কবরের উপর বসবে না এবং কবরের দিকে মুখ করে সালাত আদায় করবে না।”
25- “আমি সাতটি অঙ্গের দ্বারা সিজদা করার জন্য নির্দেশিত হয়েছি।
27- অর্থাৎ হে আল্লাহ! আপনিই সালাম। আপনার পক্ষ থেকেই শান্তি। আপনি বরকতময়, হে মহামহিম ও মহা সম্মানিত।
28- “দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করবে, তাতে সমর্থ না হলে বসে, যদি তাতেও সক্ষম না হও তাহলে কাত হয়ে শুয়ে।”
37- “বান্দা এবং শিরক ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে সালাত ছেড়ে দেয়া”।
38- “আমাদের ও তাদের মধ্যে প্রতিশ্রুতি হচ্ছে সালাত। যে তা পরিত্যাগ করল সে কুফুরী করল।”
40- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কোন একটি যুদ্ধে একজন নারীকে নিহত পাওয়া গেল।
42- “যখন তোমরা আযান শুনতে পাও তখন মুয়ায্যিন যা বলে তোমরাও অনুরূপ বল।”
43- ও দু’টো থাক, আমি পবিত্র(ওজু) অবস্থায় ও দু’টি পরেছিলাম।
45- “তোমরা তোমাদের কাতারগুলো সোজা কর; কেননা কাতার সোজা করা সলাতের পূর্ণতার অন্তর্ভুক্ত।“
47- ”নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে আমি দশ রাক‘আত সালাত আমার স্মৃতিতে সংরক্ষণ করে রেখেছি।
94- যে ব্যক্তি দু’টি ঠাণ্ডা সালাত পড়বে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
99- তোমাদের কেউ যেন শুধু জুমআর দিন সিয়াম পালন না করে। কিন্তু তার পূর্বে অথবা পরে একদিন সাওম পালন করবে।