إعدادات العرض
আকীদা
আকীদা
2- ইয়াহুদী ও নাসারাদের ওপর আল্লাহর অভিশাপ, তারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদ বানিয়েছে
3- “হে আল্লাহ! আমার কবরকে পূজনীয় মূর্তি বানিয়ে দিওনা।
8- “যে ব্যক্তি আল্লাহর নাম ব্যতীত অন্য কিছুর নামে শপথ করল সে কুফরী করল অথবা শিরক করল।”
18- তবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন; তার আমল যাই হোক না কেন।”
20- “যে ব্যক্তি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন শরীক(ওলী ইত্যাদি) কে ডাকা অবস্থায় মারা যায়, সে জাহান্নামে যাবে।
21- “দ্বীনের ব্যাপারে নিজের পক্ষ থেকে কঠোরতা অবলম্বনকারীরা ধ্বংস হ।
24- “আল্লাহ যে ব্যক্তির কল্যাণ কামনা করেন, তাকে তিনি দুঃখ-কষ্টে পতিত করেন।”
29- “যে ব্যক্তি আমাদের এ শরী‘আতে নাই, এমন কিছু চালু করলো তা প্রত্যাখ্যাত।”
32- “আমার সকল উম্মত জান্নাতে যাবে, যে অস্বীকার করবে সে ব্যতীত
33- “যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের অনুসরণ-অনুকরণ করবে, সে তাদের দলভুক্ত হবে।”
38- “আল্লাহ তা’আলা যালিমদের ঢিল দিয়ে থাকেন। অবশেষে যখন তাকে ধরেন, তখন আর ছাড়েন না।
45- উটের গলায় সুতার বা যে কোন মালা যেন অবশিষ্ট না থাকে, এ গুলো কেটে ফেলো।”
52- “আমাদের মহান ও বরকতময় রব প্রতি রাতে যখন তার শেষ তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকে পৃথিবীর আসমানে অবতরণ করেন।
53- “তোমরা কবরের উপর বসবে না এবং কবরের দিকে মুখ করে সালাত আদায় করবে না।”
64- “আল্লাহ আমার উম্মাতের মধ্য হতে একজনকে কিয়ামাতের দিন সমগ্র সৃষ্টিজগতের সামনে উপস্থিত করবেন।
66- “আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টিজগতের তাকদীর আসমান-যমীন সৃষ্টির পঞ্চাশ হাজার বছর আগেই লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন।
68- “বান্দা এবং শিরক ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে সালাত ছেড়ে দেয়া”।
69- “আমাদের ও তাদের মধ্যে প্রতিশ্রুতি হচ্ছে সালাত। যে তা পরিত্যাগ করল সে কুফুরী করল।”
70- “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ তোমাদের পিতা-পিতামহের নামে কসম করতে নিষেধ করেছেন।”
71- “কিয়ামতের দিন মানুষের মাঝে প্রথমেই রক্ত সংক্রান্ত বিচার করা হবে।”
75- “মানুষ তার বন্ধুর দ্বীনের উপর হয়। অতএব তোমাদের প্রত্যেককে দেখা উচিত কাকে বন্ধু বানাবে”।
76- “অন্ধকার রাতের টুকরোর মত ফিতনাসমূহ আসার পূর্বে নেকীর কাজ দ্রুত ক’রে ফেল।
82- যার অর্থ: “তোমরা অবশ্যই তোমাদের পূর্ববর্তীদের রীতি-নীতি অনুসরণ করবে, বিঘতে বিঘতে এবং হাতে হাতে ।
97- “আমাকে এমন পাঁচটি বিষয় দান করা হয়েছে, যা আমার পূর্বে কাউকে দেওয়া হয়নি